যিলহজ্ব ১৪৪৩   ||   জুলাই ২০২২

খবর ... অতঃপর ...

* নাসার চন্দ্রজয়ের নেপথ্য বিজ্ঞানী সিলেটের রফিক আহমদের ইন্তেকাল

-ইনকিলাব, ১৩ মে ২০২২

# আল্লাহ তাআলা তাঁকে জান্নাতুল ফিরদাউস নসীব করুন। তার সকল গোনাহ-খাতা মাফ করে দিন। আসলে মুসলমানদের তো পূর্বের ইতিহাস এমনই ছিল। সেখানে যেমন যোগ্য যোগ্য আলেম তৈরি হয়েছেন তেমনি মৌলিক দ্বীনী ইলম শিক্ষা করার পরে জেনারেল লাইনে গিয়েছে। তাদের মধ্যে সে যুগের সেরা সেরা বিজ্ঞানী তৈরি হয়েছে। তখনকার সমাজে তারা সর্বোচ্চ সেবা দিয়েছে। কিন্তু আমাদের বর্তমান অবস্থা কী হয়েছে? আমরা তো দেখা যাচ্ছে, যে লাইনে লেখা-পড়া করি, সে লাইনের বাইরের লোকদের আমরা গালমন্দও করি, তারা সমাজের বোঝা, তারা কিছু করতে পারে না।

যে দেশে লক্ষ লক্ষ ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে পাশ করছে। দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়, এর মধ্যে অনেক আছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেগুলো থেকে কতজন বিজ্ঞানী তৈরি হচ্ছে? আমরা বলছি নাএকেবারে তৈরি হচ্ছে না; কিন্তু সংখ্যাটা আনুপাতিক হারে কত- সেটা দেখার বিষয়। নিশ্চয় রফিক আহমদ সাহেবের মতো লোকেরা তাদের জন্য আলোকবর্তিকা। তারা এমন অনগ্রসর দেশে জন্ম নিয়েও বিজ্ঞানে সর্বোচ্চ অবদান রেখেছেন। প্রয়োজন হল, মুসলমানদের আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূলের পথ আঁকড়ে ধরা। যে যেই লাইনে যাবে, যে যে লাইনের শিক্ষা অর্জন করছে সেখানে সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছার চেষ্টা করা। যেন দেশ জাতি এবং বিশ্বকে ভালো সেবা দিতে পারে।

 

* বিশেষ সাক্ষাৎকার : মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম

জনসংখ্যা বাড়িয়ে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ধারণা ভুল

-প্রথম আলো, ১৫ মে ২০২২

# জানি না মঈনুল ইসলাম সাহেব তার বাবার কত নম্বর সন্তান। এদেশের এবং বিশ্বের বড় বড় ব্যক্তিত্বদের তালিকা করলে দেখা যাবে, সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহণ করাদের অনেকেই বাবার চতুর্থ/পঞ্চম/ষষ্ঠ সন্তান। যারা জনসংখ্যাকে একেবারে নিম্ন পর্যায়ে নিয়ে যেতে চায় তারা চীনের দিকে একবার নজর দিক। চীন এ কাজ করে কেমন পস্তাচ্ছে। এখন পুরস্কার দিয়ে জনসংখ্যা বাড়াতে হচ্ছে। সে দেশে বৃদ্ধের সংখ্যা যে বেড়ে যাচ্ছে, কমবয়েসি লোকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, তারা সেদিকে একবার নজর দিক। আর জনসংখ্যা শুধু রেমিটেন্সের জন্যই কেন, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা হলে নিজ দেশেই তো তা দক্ষ সম্পদে পরিণত হতে পারে।

 

* রেলের কালো বিড়ালতাড়ানোর দাবি রাব্বানীর

-কালের কণ্ঠ, ১৫ মে ২০২২

# আসলে কে যে কালো বিড়াল সেটা আগে চিহ্নিত হওয়া দারকার। বিড়ালের লালন-পালনকারীরাও যদি কালোহয় তাহলে তাড়াবে কে?

 

* শরীয়তপুরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব

পদ্মা সেতুর টাকা ১৫ বছরেই উঠে যাবে, জিডিপি বৃদ্ধি ২ শতাংশ ছাড়াবে

-প্রথম আলো, ২১ মে ২০২২

# জিডিপি নিয়ে এখন থাক। তবে টাকা উঠে যাওয়ার কথা যে সচীব মহোদয় বললেন সে টাকা উঠে গেলে ১৫/১৬ বছর পর কি পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে জনগণ ফ্রি চলাচল করতে পারবে? এদেশের বড় কোনো সেতুর টোলই তো বন্ধ হয়নি। বরং অনেকগুলো বন্ধ হয়ে আবার চালু হয়েছে! পরিমাণও বাড়ছে দিনকে দিন। টাকা উঠা না উঠার সঙ্গে জনগণের জীবনযাত্রার কী সম্পর্ক? এরপরও তো দেখা যাচ্ছে, এ বছরের বাজেটে পদ্মা সেতুর জন্য আড়াই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অথচ ২৬ জুন থেকেই পদ্মা সেতুর আয় শুরু হওয়ার কথা।

 

* আমাদের ১ টাকা, পাকিস্তানের ২ টাকা ১০ পয়সার সমান : আমু

-সিটিজি টাইমস, ২১ মে ২০২২

# আমির হোসেন আমুর তো এখন অনেক বয়স হয়েছে। কিন্তু তাদের চাতুরতাপূর্ণ কথা-বার্তা ও মন-মানসিকতায় পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে হয় না। আমু সাহেব পাকিস্তানের মতো একটি সাধারণ রাষ্ট্র, যারা এখনো কোনো শিল্পোন্নত রাষ্ট্র নয়, অর্থনৈতিকভাবেও মজবুত নয়- তার নাম না নিয়ে জাপানের নামই তো নিতে পারতেন। জাপানের এক ইয়েন আমাদের ৭৬ পয়সার মতো হয়। আমাদের এক টাকা দিয়ে জাপানের এক টাকা ছাব্বিশ পয়সার মতো পাওয়া যায়। সে হিসাবে তো জাপান থেকে আমাদের অর্থনীতি উন্নত- তিনি সে কথা বললেন না কেন? আমাদের এক টাকা দিয়ে ইন্দোনেশিয়ার অনেক টাকা পাওয়া যায়। আমাদের অর্থনীতি ইন্দোনেশিয়া থেকে দৃঢ় সে কথা বললেন না কেন? বয়স হয়েছে তো উদাহরণও ঠিক মতো দিতে পারেন না।

 

* মিসরীয়দের গাছের পাতা খেতে বললেন প্রেসিডেন্ট সিসি

-নয়া দিগন্ত অনলাইন, ২৫ মে ২০২২

# মিসরে সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করা এবং চরম নির্যাতন করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া সিসিরা হঠাৎ করেই হাদীসভক্ত হয়ে উঠেছেন! তিনি মিশরীয়দের পাতা খাওয়ার কথা বলতে গিয়ে সাহাবায়ে কেরাম কত কষ্ট করে মক্কার উপকণ্ঠে ছিলেন, তারা যে গাছের পাতা খেতে তখন বাধ্য হয়েছেন সে প্রসঙ্গ টেনেছেন। সিসির মুখে হাদীসের কথা ভুতের মুখে রামনামের মতো। সিসিরা জনগণের ক্ষোভের মুখে পড়ে গেলে কুরআন-হাদীসকেও টেনে আনছে।

 

* প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে ফাঁস নিল যুবক

-ঢাকা পোস্ট, ২৫ মে ২০২২

# বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এরকম আরও অনেক ঘটনাই গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। ব্যাপারটা যে অত্যন্ত দুঃখজন, হৃদয়বিদারক ও মর্মান্তিক বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশেষত এটি সমাজচিন্তক ও মুরব্বিদের গুরুত্বের সঙ্গে ভাবারও বিষয়, কেন আমাদের উঠতি বয়সি ছেলেমেয়েরা এমন পথ বেছ নিচ্ছে। কেন তারা আত্মহননের চিন্তা করছে? জীবনের মূল্য, জীবনের স্বাদ, জীবনের করণীয় কেন তাদের কাছে পরিষ্কার হচ্ছে না। এটা কি তাদের একার সমস্যা, না আমাদেরও ব্যর্থতা? এটি নিয়ে ভাবা এবং ব্যবস্থা নেওয়া খুবই জরুরি।

তরণ-তরুণী, যুবক-যুবতীদেরও বুঝতে হবে, জীবন অনেক মূল্যবান। শুধুই করো সাথে আবেগ বিনিময় এবং সেখানে ব্যর্থ হয়ে গেলে জীবনের মূল্যই শেষ হয়ে গেছে- এমন কিছু ভাবার অবকাশ নেই। জীবন চলার পথে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। অনেক প্রতারণার সম্মুখীন হওয়া লাগতে পারে। এজন্য আগে থেকে ভেবে নিতে হয়, আমি যে পথে পা দিচ্ছি, সেটা কোনো প্রতারকের পথ নয় তো? আমাকে ধোঁকা দেওয়া হবে না তো?

বুঝতে হবে, যে পথে গিয়ে আজকের তরুণ-তরুণীরা প্রতারিত হচ্ছে এবং বিফল হচ্ছে, এ পথটি মূলত বিফল হওয়ারই পথ। এ পথটি যাদের আবিষ্কার এবং যারা এসব পথে চলেছে তারা এখন পস্তাচ্ছে। তাদের সমাজচিন্তকরা এখন নিজেরাই হাহুতাশ করছে। আমরা পশ্চিমের সমাজব্যবস্থা এবং অন্যান্য দেশে তাদের অনুসারীদের দিকে নজর দিলেই দেখতে পাব, এ ধরনের আবেগী সম্পর্ক (যেগুলো ইসলাম পরিপন্থী তো বটেই) সিংহভাগ ক্ষেত্রেই কোনো ভালো পরিণতি পায় না। এটি ব্যর্থ হতে বাধ্য। এজন্য কোনো জ্যোতিষী, গণক বা ভবিষ্যদ্বাণী করার লোকের  প্রয়োজন হয় না। এমনিতেই দেখা যায়, কিছুদিন পর কোনো এক পক্ষ প্রতারিত হয়ে যায়। সুতরাং এমন কিছু আবেগের জন্য মহামূল্যবান জীবন দিয়ে দেওয়া বোকামি বৈ কিছু নয়। আপনাকে যে প্রত্যাখ্যান করছে, আপনার কথা ও আবেগেরে মূল্য দিচ্ছে না, আগেভাগেই আপনি তাকে ছেড়ে চলে আসুন।

নিজ জীবনের মূল্য বোঝার চেষ্টা করি। জীবন, সমাজ, গণমানুষ ও বিশে^র জন্য কিছু করার মানসিকতা তৈরি করি। আবেগে ভেসে না যাই। আত্মহননের পথ বেছে না নিই। কুরআন-হাদীসে বর্ণিত এ পাপের কঠিন শাস্তির কথা তো সবারই জানা।

এ ঘটনাটির মধ্যে অন্য একটি বিষয়ও আছে। খবরে প্রকাশিত যুবক কিছুটা ধার্মিকও ছিল। ধর্মের অনেক কিছু সে মেনে চলত। ফরজ নামায-রোযার পাশাপাশি নফল রোযাও রাখত। এমনকি এ কাজটি যেদিন করেছে সেদিনও সে নফল রোযা রেখেছে। এটি আরও বেশি কষ্ট ও আফসোসের বিষয়। ধর্মীয় জ্ঞানের স্বল্পতার কারণেই এমনটি ঘটেছে। একদিক থেকে দেখা যাচ্ছে, ছেলেটি ধর্ম-কর্ম করছে আরেকদিক থেকে দেখা যাচ্ছে, ধর্মে চরম ও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ একটি কাজে সে পা দিয়ে বসেছে, এমনকি নফল রোযা রেখে। এটি খুবই আফসোসের বিষয়, আমাদের যুবক-যুবতী ও তরুণ-তরুণীদের কাছে আজকে ধর্মের জ্ঞান পৌঁছছে না। তারা ধর্মের খণ্ডিত জ্ঞান পাচ্ছে। সমাজের অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমরা দেখতে পাই, সে কিছু ধর্ম-কর্ম করছে, অন্যদিকে সে কঠিন কঠিন গোনাহের দিকে পা দিচ্ছে। ফরয ছেড়ে দিচ্ছে। সে বুঝতেই পারছে না, এটা তার করা ঠিক নয়। এক্ষেত্রে যারা দ্বীনী রাহবার আছেন তাদেরও দায়িত্ব বর্তায়, সমাজের হরেক শ্রেণির লোকদের বিশেষত যুব সমাজের প্রতি নজর দেওয়া, তাদেরকে দ্বীনী বুঝ দেওয়া, দ্বীনী জ্ঞান তাদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার। দ্বীনের পথে চলা তাদের জন্য সহজ করার ব্যবস্থা করার। এসব ঘটনা উলামায়ে কেরামের দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।

 

* প্রেমে প্রতারণার বিরুদ্ধে আইনের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ-সমাবেশ

-প্রথম আলো, ২৬ মে ২০২২

# তেতো গাছ লাগিয়ে সেখান থেকে মিষ্টি রস আশা করা কি যুক্তিযুক্ত? প্রতারণার কাজই তো করেছে, সেখানে আবার ভালো ফলের আশা কেন?

 

* মেডিক্যালে না পড়েও এমবিবিএস ডাক্তার তিনি!

-বাংলানিউজটোয়োন্টিফোর.কম, ২৯ মে ২০২২

# জানি না, এদেশে এমন যোগ্য ডাক্তার আর কতজন আছে?

 

* বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন

টাকা দিচ্ছে না বড় ঋণখেলাপিরা

-যুগান্তর, ৩১ মে ২০২২

# আসলে তাঁরা ঋণ নিয়েই থাকেন-না দেওয়ার জন্য। সুতরাং এগুলো নিয়ে রিপোর্ট করা বা আলোচনার কী আছে? এদের কেউ যদি কয়েক শ কোটি নিয়ে পালিয়ে যায় তখন মন্ত্রীরা বলেন, রাবিশ সামান্য টাকা। তাই তাঁরা টাকা পরিশোধ করে বোকামীর (!) পরিচয় দেবেন কেন?

 

* উড়োজাহাজে লিজ দুর্নীতি

১১০০ কোটি টাকা গচ্চা দিয়ে শিক্ষা নিয়েছেবিমান

-প্রথম আলো, ০১ জুন ২০২২

# শিক্ষার মূল্য মাত্র ১১০০ কোটি টাকা! এত কম হলে হয়? বিমানের এই অবস্থা নতুন কিছু নয়। বাংলাদেশ বিমান যুগ যুগ থেকেই এভাবে রাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা গচ্চা দিয়ে আসছে। তবুও শিক্ষা শেষ হচ্ছে না। এই তো কদিন আগে বোর্ডিং ব্রিজ থেকে বিচ্ছিন্ন না করেই অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনার এয়ারক্রাফট টেনে নেয়ায় বিমানটির দরজা ভেঙ্গে ১২ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হল। ঠাÐা মাথায় এ জঘন্য অপরাধের জন্য কারো কি কোনো শাস্তি হয়েছে?

জনগণ কা মাল দরিয়া মে ডাল।

 

* জেল থেকে বেরিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রকাশ্যে হাতুড়িপেটা

-প্রথম আলো, ০৩ জুন ২০২২

# ওই যে কথায় আছে না, জেলে গেলে পাতি নেতাও বড় নেতা হয়ে যায়!

 

* মাদরাসা শিক্ষকতার আড়ালে গড়ে তোলেন ডিজিটাল প্রতারণার চক্র

-প্রথম আলো, ০৪ জুন ২০২২

# শিক্ষক না ছাই! এদের থেকে এক শ হাত দূরে থাকা উচিত। এদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়া দরকার।

 

* সৌদির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলাবে না : বাইডেন

-কালের কণ্ঠ, ৪ জুন ২০২২

# কিন্তু সর্বশেষ খবর হচ্ছে, বাইডেন সাহেব সৌদি আরব সফরে আসছেন। আসলে টাকা, তেল এবং স্বার্থের প্রসঙ্গ এলে মানবাধিকার, নীতি নৈতিকতা অনেক পেছনে চলে যায়। এটি ভিন্ন প্রসঙ্গ যে, এসব নিয়ে মাতামাতি করার নৈতিক শক্তি তারাও অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছে।

 

* বিএনপিকে বাদ দিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না’ : সাবেক সিইসি

-ইত্তেফাক, ০৪ জুন ২০২২

# জনাবে আলার মুখে একথা কতটুকু মানায়? এ ব্যাপারে তাঁর কোনো কথা বলাই উচিত নয়। তাঁকে বিগত কয়েক বছরে মানুষ চিনে নিয়েছে। এক পত্রিকায় তো তাকে জ্ঞান বিতরণ না করার জন্য কলামই লিখে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরের দিনও তিনি এজাতীয় বিভিন্ন জ্ঞান বিতরণ করেছেন। আমাদের মত দেশে অনেক বড় বড় বিচারককেও অবসর পরবর্তী সময়ে অনেক সুন্দর ও নীতিকথা বলতে শোনা যায়।

         

* পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কর্মকাণ্ড অনাকাঙ্ক্ষিত সঙ্কট সৃষ্টি করবে : আ স ম রব

-নয়াদিগন্ত, ০৫ জুন ২০২২

# অনেকেই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বেশি বচন নিয়ে হাস্যরস করছে। আসলে মানুষ দুই প্রকারের থাকে, কেউ কাজ বেশি করে, কেউ কথা বেশি বলে। একটা তো অন্তত করে বাঁচতে হয়।

 

* মহানবী সা.কে নিয়ে কটূক্তি : ভয়াবহ কূটনৈতিক চাপে ভারত

-নয়া দিগন্ত অনলাইন, ০৬ জুন ২০২২

# এটা তো সামান্য চাপ। বিশে^র মুসলিম দেশগুলো যদি সত্যিকার অর্থে জেগে উঠত এবং যথাযথ ব্যবস্থা নিত তাহলে চাপের চোটে অনেক আগেই কাবু হত হিন্দুত্ববাদী বিজেপি। সামান্য চাপেরই যে কী অবস্থা এখন তারা অনুভব করছে। অবশ্য চাপ অব্যাহত রাখা হবে কি না তাও দেখার বিষয়।

 

* দূতাবাস বন্ধ না করতে রাশিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের আহ্বান

-প্রথম আলো, ০৭ জুন ২০২২

# এভাবে ইঁদুর-বেড়াল খেলা আর কতদিন চলবে?

 

* কিউএস র‌্যাংঙ্কিংয়ে সেরা ৮০০-তে নেই ঢাবি-বুয়েট, টানা পাঁচ বছর একই অবস্থানে

-প্রথম আলো, ১০ জুন ২০২২

# যে জাতির শিক্ষার এ হাল তাদের সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাকতে হয় না।

পুনশ্চ : অবশ্য, সম্প্রতি ঢাবি উপাচার্য বলেছেন, ‘কারা কী র‌্যাংকিং করল, এগুলো দেখি না’ (বিডিনিউজ)।

সুতরাং টানা পাঁচ বছর নয়; বরং...

 

* ভারতে বিক্ষোভে জড়িতদেরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হল বুলডোজারে

-প্রথম আলো, ১৩ জুন ২০২২

# যোগি-মোদির এই জুলুমের অন্ত হবে কবে? যতই দিন যাচ্ছে হিন্দুত্ববাদিরা প্রমাণ করছে তারা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী নয়। তাদেরকে অবিশ্বাস করে ৪৭ পূর্ব সময়ে যারা মুসলমানদের জন্য আলাদা দেশ চেয়েছিল তাদের চিন্তা-ই এরা সঠিক প্রমাণ করছে না!

 

* বিশেষ সাক্ষাৎকার : সেলিম রায়হান

বাজেটে সরকার নিজেই নিজের কথা রাখেনি

-প্রথম আলো, ১৩ জুন ২০২২

# কথা রাখলে তো সেটিই হয়ে যাবে গণমুখী বাজেট। গণমুখী বাজেট কে-ই বা দেয়।

 

* মধ্যপ্রাচ্যের বড় হুমকি এখন ধূলিঝড়

-প্রথম আলো, ১৪ জুন ২০২২

# নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা তাদেরকে সতর্ক করছেন সৎপথে ফিরে আসার জন্য। যে পথে তারা হাঁটছে সেটি পরিহার করা উচিত। আহ যদি তারা বুঝত!

গ্রন্থনা : মাওলানা ওয়ালিউল্লাহ খান

 

 

advertisement