রবিউল আওয়াল-রবিউল আখির ১৪৩৪   ||   ফেব্রুয়ারি ২০১৩

২৪.০২.১৪৩৪ হিজরী ০৭.০১.১৩ ঈ. সোমবার

পূর্বের এলান মোতাবেক আজ বিকালে মারকাযুদ দাওয়াহ্র হযরতপুর প্রাঙ্গনে ইবতিদায়ী বিভগের (মক্তব) ভবন এবং নতুন শিক্ষাবর্ষের ইফতিতাহি মজলিস অনুষ্ঠিত হয়।

মজলিসের এক পর্যায়ে মাওলানা মুহাম্মাদ যাকারিয়া আব্দুল্লাহ ছাহেব আলোচনা রাখেন। তিনি বলেন, মারকাযুদ দাওয়াহর অতি শীঘ্র বাস্তবায়নযোগ্য বেশ কিছু পরিকল্পনা আছে। আসবারের ব্যবস্থা হলেই তা শুরু করা আশু প্রয়োজন। এরপরও এই ইবতিদায়ী মাদ্রাসা শুধু এলাকার দ্বীনী প্রয়োজনের বিবেচনা থেকেই আরম্ভ করা হয়েছে। এখানে এলাকার শিশু-কিশোররা দ্বীন ও কুরআন শিখবে এবং আলোকিত মানুষ হবে। আল্লাহ তাআলা সূরা ইবরাহীমে ইরশাদ করেছেন, আমি এই কুরআন আপনার উপর এজন্য নাযিল করেছি যেন আপনি মানুষকে সকল অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে আসেন।’ তো কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষকে আলোকিত মানুষে পরিণত করা। কুরআনের শিক্ষার দ্বারাই একজন সন্তান পিতামাতার সুসন্তান হবে, একজন নাগরিক দেশের সুনাগরিক হবে, একজন প্রতিবেশী উত্তম প্রতিবেশী হবে।

এখানে কুরআনী মকতব প্রতিষ্ঠার কিছু সুফল আপনারা নিজেরাও দেখলেনে। যে শিশুর মুখে এখনো ভালোভাবে বোল ফোটেনি তার মুখেও কালিমা শুনলেন এবং শুদ্ধভাবে অর্থসহ শুনলেন। এটিই হচ্ছে কুরআনী মকতবের সুফল।

আমরা সবাই এই নেয়ামতের শোকরগোযারি করি এবং সহযোগিতা, সমর্থন ও দুআর দ্বারা এ সকল প্রতিষ্ঠানের হক আদায়ের চেষ্টা করি। ষ

 

advertisement